functional-project

Access world-class Functional Neurosurgeon

Dr. Jalal Uddin Mohammad Rumi

TRAINING/CONFERENCE

DR. JALAL UDDIN MOHAMMAD RUMI IS SHARING INFORMATION FOR PARKINSON DISEASE.

DR. JALAL UDDIN MOH. RUMI

ASSISTANT PROFESSOR, NEUROSURGERY – NINS, CONSULTANT, NEUROSURGERY – BSH

TRAINING/CONFERENCE

Trained in Functional Neurosurgery at John Radcliffe Hospital, Oxford, UK

Fellowship Training in Epilepsy & Functional Neurosurgery (SCTIMST- India).

Hands on Training in Functional Neurosurgery (USA).

SPECIALIZATION

Stereotactic and Functional Neurosurgery

Epilepsy Surgery

PREVIOUS EXPERIENCE

  • Consultant, Neurosurgery,  National Institute of Neurosciences Hospital

  • SUCCESS STORY

  • Surgical management of epilepsy

  • Parkinson’s disease

Trigeminal neuralgia

Psychosurgery

MD. Jafor Islam

I was an active person, I enjoy staying busy and doing outdoor activities. It was all good with my family and business, a small happy family of myself, my wife and my son, until I was diagnosed with Parkinson’s disease at the age of 48.

Professional Membership

SPECIALIZATION

PREVIOUS EXPERIENCE

Doctor Major Practice Areas

Parkinson's disease

Parkinson's disease is a brain disorder that leads to shaking, stiffness, and difficulty with walking, balance, and coordination. Parkinson's symptoms usually begin gradually and get worse over time. As the disease progresses, people may have difficulty walking and talking.

Deep Brain Stimulation

Deep brain stimulation involves creating small holes in the skull to implant the electrodes into the brain tissue as well as performing surgery to implant the device that contains the batteries under the skin in the chest. Complications of surgery may include: Misplacement of leads. Bleeding in the brain. Stroke.

Epilepsy

Epilepsy is a common condition that affects the brain and causes frequent seizures. Seizures are bursts of electrical activity in the brain that temporarily affect how it works. They can cause a wide range of symptoms. Epilepsy can start at any age, but usually starts either in childhood or in people over 60.

Our Gallery

Our Article

Orthopedic, Arthritis, Crippling, Disability and Plastic Surgeons

DBS SURGERY

PATIENT'S TESTIMONIAL

Parkinson's disease

FAQ

ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া সাধারণত টিক (TIC) ডৌলরেক্স নামেও পরিচিত এবং এটি মুলত মস্তিস্কজনিত সমস্যা। আমাদের মস্তিস্ক থেকে অসংখ্য স্নায়ু বা নার্ভ শরীরের বিভিন্ন অংশে প্রবাহিত আছে যার মাধ্যমে আমরা শরীরের বিভিন্ন অংশের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রন করি ও অনুভূতি টের পাই। ঠিক তেমনি মস্তিস্ক থেকে যে নার্ভ বা স্নায়ুটি আমাদের মুখমন্ডলে প্রবাহিত রয়েছে তার নাম হলো ট্রাইজেমিনাল নার্ভ। ট্রাইজেমিনাল নার্ভটির উৎস মস্তিস্ক হলেও এটি ৩টি শাখায় বিভক্ত হয়ে মুখমন্ডলের ভিন্ন ভিন্ন অংশে, যথা ক. Opthalmic Division (কপাল, চোখ, নাক অংশ), খ. Maxillary Division (মুখের মাঝামাঝি ও গাল অংশ) ও গ. Mandibular Division (কান, দাঁত, চোয়াল অংশ) ব্যথা, অনুভুতি নিয়ন্ত্রন করে। কোন কারণে ট্রাইজেমিনাল নার্ভ বা এর শাখা নার্ভগুলোর কার্যক্রম ব্যহত হলে এবং এর ফলশ্রুতিতে যে তীব্র ব্যথা হয় একেই বলা হয় ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া ।

মুলত তিনটি কারণে ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া হয়ে থাকে। প্রথমত, ট্রাইজেমিনাল নার্ভের আশেপাশে যদি কোন টিউমার থাকে তাহলে এই সমস্যা হতে পারে। দ্বিতীয়ত, ট্রাইজেমিনাল নার্ভের উপর যদি কোন রক্তনালীর চাপ থাকে তাহলে। বর্ধিত কিংবা আঁকাবাঁকা রক্তনালীর কারণে ট্রাইজেমিনাল নার্ভের সংকোচন ও অনিয়মিত কম্পন ঘটায় এবং তীব্র ব্যথার সৃষ্টি হয়। তৃতীয়ত, ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া মুলত একটি নিউরোলজিকাল ডিজিজ বা মস্তিস্কজনিত রোগ অর্থ্যাৎ মস্তিস্কে কোন কমপ্লিকেশান দেখা দিলে তার প্রতিক্রিয়া ট্রাইজেমিনাল নার্ভেও পরিলক্ষিত হয়।

এ রোগের সবচাইতে কমন লক্ষণ বা উপসর্গ হলো মুখের কোন একপাশে, দাঁত, মাড়ী, চোয়াল, কপাল, চোখ, গালে বিদ্যূৎ ঝলকের মতো হঠাৎ তীব্র ব্যথা শুরু হয়, যা প্রাথমিকভাবে কয়েক সেকেন্ড থেকে ২/১ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হয় এবং এরপর ব্যথা চলে যায়। অনেক ক্ষেত্রে সকালে ঘুম থেকে উঠার পরে, শীতের সময়ে, মুখ ধোয়া, দাঁত মাজা, দাড়ী কামানো ইত্যাদি সময়ে তীব্র ব্যথা শুরু হতে পারে। এই ব্যাথা এতই সুক্ষ ও তীব্র যে অনেক সময় মুখে শিরশিরে বাতাস লাগলেও রোগী শারিরীক ও মানসিকভাবে কাতর হয়ে পড়েন। সাধারণত পঞ্চাশোর্ধ বয়সীদের, তুলনামূলকভাবে মহিলাদের, উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে এমন রোগীদের এই সমস্যা বেশী পরিলক্ষিত হয়।

 

ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া নির্ণয়ের উপায়

প্রায়শই এই সমস্যার লক্ষণ দাঁতের ব্যথার সাথে সর্ম্পকিত থাকায় অনেকে হাতের নাগালে থাকা ডেন্টিস্টের কাছে যান এবং অনেক সময়ই ভূল চিকিৎসা নিয়ে থাকেন। যেহেতু এটি একটি মস্তিস্কজনিত সমস্যা তাই রোগীকে একজন নিউরোলজিস্ট এর নিকট চিকিৎসা নেয়া প্রয়োজন। ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া নির্ণয়ের জন্য একজন নিউরোলজিস্ট মুখের ব্যথার ধরণ, অবস্থান ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে এমআরআই এর মাধ্যমে মুখে কোন টিউমার, মাল্টিপল . . .  আছে কিনা নির্ণয় করেন। যদি এইসব না থাকে তাহলে রক্তনালীর কোন সমস্যা আছে কিনা তা নির্ণয় করেন এবং ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া রোগের মাত্রা নিরুপন করে প্রযোজ্য চিকিৎসা বা পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া রোগের চিকিৎসা মুলত ৩ ধরণের। প্রথমত, নিউরোলজিস্টরা প্রাথমিক পর্যায়ে ঔষধের মাধ্যমে নিরাময়ের চেস্টা করেন। প্রথম দিকে কমমাত্রার ঔষধ এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ধাপে ধাপে ঔষধের মাত্রা বাড়িয়ে চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। দ্বিতীয়ত, যখন শুধুমাত্র ঔষধে ব্যথা কমছে না তখন অপারেশন এর মাধ্যমে এর স্থায়ী সমাধান করা যায়। উল্লেখ্য যে, বেশীরভাগ মানুষই অপারেশন প্রক্রিয়ায় যেতে চায় না, বিশেষ করে ব্রেইন অপারেশন নিয়ে সবারই ভীতি কাজ করে (যদিও সাম্প্রতিক কালে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও চিকিৎসা ব্যবস্থার কল্যানে বেশীরভাগ অপারেশন সফলভাবে সম্পন্ন হচ্ছে)। এপ্রেক্ষিতে ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া রোগের ক্ষেত্রে নিউরোলজিস্টরা তৃতীয় যে চিকিৎসাটি প্রয়োগ করেন তা হলো ট্রাইজেমিনাল নার্ভের গোড়ায় বা গ্যাংলিয়নে ইনজেকশান প্রয়োগ করা। এছাড়াও, রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি অ্যাবলেশান, স্টেরিওটেকটিক রেডিও সার্জারি ইত্যাদি যা বর্তমানে ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া রোগের সর্বাধুনিক চিকিৎসা হিসাবে বিবেচনা করা হচ্ছে।